ইন্দ্রিযোংকো প্রবল করতা হৈ ঔর ঐসা হী জানতা হৈ কি ইন্দ্রিযোংকে প্রবল রহনেসে মেরে বিষয-গ্রহণকী
শক্তি বিশেষ হোতী হৈ. তথা বহাঁ অনেক বাহ্য কারণ চাহিএ উনকা নিমিত্ত মিলাতা হৈ.
ভোজনাদিককা, পুষ্পাদিককা, মন্দির-আভূষণাদিককা তথা গান-বাদিত্রাদিককা সংযোগ মিলানেকে
অর্থ বহুত খেদখিন্ন হোতা হৈ.
ভী মংদ হোতা জাতা হৈ, ইসলিএ উন বিষযোংকো অপনে আধীন রখনেকা উপায করতা হৈ ঔর
শীঘ্র-শীঘ্র উনকা গ্রহণ কিযা করতা হৈ. তথা ইন্দ্রিযোংকে তো এক কালমেং এক বিষযকা হী
গ্রহণ হোতা হৈ, কিন্তু যহ বহুত গ্রহণ করনা চাহতা হৈ, ইসলিযে আকুলিত হোকর শীঘ্র-
শীঘ্র এক বিষযকো ছোড়কর অন্যকো গ্রহণ করতা হৈ, তথা উসে ছোড়কর অন্যকো গ্রহণ করতা
হৈ
উদয অনুসার ঐসী হী বিধি মিল জাযে তো ইন্দ্রিযোংকো প্রবল করনেসে কহীং বিষয-গ্রহণকী
শক্তি বঢ়তী নহীং হৈ; বহ শক্তি তো জ্ঞান-দর্শন বঢ়ানে পর বঢ়তী হৈ সো যহ কর্মকে ক্ষযোপশমকে
আধীন হৈ. কিসীকা শরীর পুষ্ট হৈ উসকে ঐসী শক্তি কম দেখী জাতী হৈ, কিসীকা শরীর
দুর্বল হৈ উসকে অধিক দেখী জাতী হৈ. ইসলিএ ভোজনাদি দ্বারা ইন্দ্রিযাঁ পুষ্ট করনেসে কুছ
সিদ্ধি হৈ নহীং. কষাযাদি ঘটনেসে কর্মকা ক্ষযোপশম হোনে পর জ্ঞান-দর্শন বঢ়ে তব বিষযগ্রহণকী
শক্তি বঢ়তী হৈ.
বিষযোংকো অপনে আধীন রখকর শীঘ্র-শীঘ্র গ্রহণ করতা হৈ, কিন্তু বে আধীন রহতে নহীং হৈং.
বে ভিন্ন দ্রব্য তো অপনে আধীন পরিণমিত হোতে হৈং যা কর্মোদযকে আধীন হৈং. ঐসে কর্মকা
বন্ধ যথাযোগ্য শুভভাব হোনে পর হোতা হৈ ঔর পশ্চাত্ উদয আতা হৈ বহ প্রত্যক্ষ দেখতে
হৈং. অনেক উপায করনে পর ভী কর্মকে নিমিত্ত বিনা সামগ্রী নহীং মিলতী.