বহ সুখ মানতা হৈ. বাহ্য সামগ্রী তো উসকে ইসসে নিন্যানবেগুনী হৈ. অথবা লক্ষ ধনকে ধনীকো
অধিক ধনকী ইচ্ছা হৈ তো বহ দুঃখী হৈ ঔর শত ধনকে ধনীকো সন্তোষ হৈ তো বহ সুখী
হৈ. তথা সমান বস্তু মিলনে পর কোঈ সুখ মানতা হৈ কোঈ দুঃখ মানতা হৈ. জৈসে
পীড়া ব বাহ্য ইষ্টকা বিযোগ, অনিষ্টকা সংযোগ হোনে পর কিসীকো বহুত দুঃখ হোতা হৈ, কিসীকো
থোড়া হোতা হৈ, কিসীকো নহীং হোতা. ইসলিযে সামগ্রীকে আধীন সুখ-দুঃখ নহীং হৈং, সাতা-
অসাতাকা উদয হোনে পর মোহ-পরিণমনকে নিমিত্তসে হী সুখ-দুঃখ মানতে হৈং.
উসসে শরীরকী অবস্থা দ্বারা সুখ-দুঃখ বিশেষ জানা জাতা হৈ. তথা পুত্র ধনাদিকসে অধিক
মোহ হো তো অপনে শরীরকা কষ্ট সহে উসকা থোড়া দুঃখ মানে, ঔর উনকো দুঃখ হোনে পর
অথবা উনকা সংযোগ মিটনে পর বহুত দুঃখ মানে; ঔর মুনি হৈং বে শরীরকো পীড়া হোনে
পর ভী কুছ দুঃখ নহীং মানতে; ইসলিযে সুখ-দুঃখকা মাননা তো মোহহীকে আধীন হৈ. মোহকে
ঔর বেদনীযকে নিমিত্ত-নৈমিত্তিক সম্বন্ধ হৈ, ইসলিযে সাতা-অসাতা কে উদযসে সুখ-দুঃখকা
হোনা ভাসিত হোতা হৈ. তথা মুখ্যতঃ কিতনী হী সামগ্রী সাতাকে উদযসে হোতী হৈ, কিতনী
হী অসাতাকে উদযসে হোতী হৈ; ইসলিযে সামগ্রিযোংসে সুখ-দুঃখ ভাসিত হোতে হৈং. পরন্তু নির্ধার
করনে পর মোহ হী সে সুখ-দুঃখ কা মাননা হোতা হৈ, ঔরোংকে দ্বারা সুখ-দুঃখ হোনেকা নিযম
নহীং হৈ. কেবলীকে সাতা-অসাতাকা উদয ভী হৈ ঔর সুখ-দুঃখকে কারণ সামগ্রীকা সংযোগ
ভী হৈ; পরন্তু মোহকে অভাবসে কিংচিত্মাত্র ভী সুখ-দুঃখ নহীং হোতা. ইসলিযে সুখ-দুঃখ
কো মোহজনিত হী মাননা. ইসলিযে তূ সামগ্রীকো দূর করনেকা যা হোনেকা উপায করকে দুঃখ
মিটানা চাহে ঔর সুখী হোনা চাহে সো যহ উপায ঝূঠা হৈ.